Wednesday, November 18, 2020

ঘুমানোর আগে এক গ্লাস দুধে একটা খেজুর, কাজ দেবে এক সপ্তাহেই!

 



ডেস্ক রিপোর্ট : দুধের যেমন অনেক উপকারিতা তেমনই খেজুরও প্রয়োজনীয় খনিজ, ভিটামিনে পরিপূর্ণ। আর তাই গরম দুধে খেজুর মিশিয়ে খেতে পারলে তার উপকার অনেক। ব্রেকফাস্টে অনেকেই খেজুর খান। তেমনই রাতে ঘুমোতে যাওয়ার আগে আবার এক কাপ গরম দুধ খাওয়ার অভ্যেস রয়েছে অনেকের। এই অভ্যেসে সামান্য বদল আনুন। রাতে ঘুমোতে যাওয়ার আগে এক কাপ বা এক গ্লাস গরম দুধে দুটো খেজুর ফেলে খান। কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে দৃষ্টিশক্তি হবে সব সমস্যার সমাধান। এছাড়াও ত্বক ভালো থাকবে, বার বার ঠান্ডা লাগবে না, সেই সঙ্গে ঘুমও ভালো হবে। এছাড়াও খেজুরের মধ্যে থাকে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। যা বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধেও সাহায্য করে। মন ভালো রাখতেও উপকারী দুধ-খেজুর। একসাথে দুধ খেজুর মিশিয়ে খেলে যে যে উপকারিতা পাবেন, একবার নজর বুলিয়ে নিন।

শরীরে এনার্জি দেয়

খেজুরের মধ্যে রয়েছে প্রাকৃতিক শর্করা। দুধে রয়েছে ক্যালসিয়াম আর ভিটামিন সি। আর একসঙ্গে দুটো মিশলে তার পুষ্টিগুণও বেড়ে যায় অনেকখানি। তাই দুধের মধ্যে খেজুর মিশিয়ে খেতেই পারেন। শরীর দুর্বল লাগা, মাথা ঘোরা এসব থেকে মুক্তি পাবেন। এছাড়াও যাঁরা জটিল কোনও অসুখে ভুগছেন তাঁরাও এই দুধ খেলে ভালো ফল পাবেন। পেট পরিষ্কার থাকবে।

চোখের সমস্যায়

খুব অল্প বয়সেই অনেকের চোখে বেশি পাওয়ার এসে যায়। এদিকে বয়স হলে চোখে ছানি পড়ার মতো সমস্যা অনেকেরই হয়। আর তাই দৃষ্টিশক্তি ভালো রাখতেও এই খেজুর দুধ খাওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিৎসকরা। এছাড়াও চোখে আঞ্জনির সমস্যায়, যাঁরা একটানা কম্পিউটারের সামনে কাজ করেন তাঁদেরও খেজুর দুধ খেতে বলছেন চিকিৎসকরা।

ওজন বাড়াতে

অনেকেই আছেন যাঁরা ওজন বাড়াতে চান। ওষুধ, খাবার খেয়েও কাজ হচ্ছে না। তাঁরা এই খেজুর দুধ খেতে পারলে বেশ ভালো। কারণ এটি খুবই স্বাস্থ্যকর। টানা বেশ কয়েক সপ্তাহ খেলে ওজন বাড়বে। এছাড়াও শরীরের জেল্লা বাড়বে।

ডায়াবিটিসেও উপকারী

দুধ এবং খেজুর খাওয়া রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে সহায়তা করে। এটি ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য বেশ উপকারী হতে পারে। অনেকে দুধে ভেজানো খেজুরও খান। এছাড়াও হাড় শক্তিশালী করে দুধ-খেজুর। মাংসপেশী তৈরি করতেও খুব সাহায্য করে দুধ।

ত্বক এবং চুলের জন্য কার্যকর

দুধ এবং খেজুর ত্বক আর চুলের জন্য খুব উপকারী হতে পারে। ত্বকের দাগ ছোপ দূর করে। ত্বকের হারিয়ে যাওয়া জেল্লা আবার ফিরিয়ে আনতেও রয়েছে খেজুরের ভূমিকা। এছাড়া ত্বকের ভিটামিনের চাহিদা পূরণ করে খেজুর। যাঁদের অতিরিক্ত চুল পড়ছে তাঁরাও একবার খেয়ে দেখতে পারেন এই খেজুর দুধ।

 

 

 দাঁত:

দাঁত ক্ষয়ে যাওয়া, দাঁতে পোকা, হলুদ ছোপ পড়ার মতো দাঁতের যে কোনও সমস্যায় রোজ দুধ খেলে এক-দু’দিনের মধ্যেই উপকার পাবেন। দুধে থাকা ক্যালসিয়াম দাঁতের স্বাস্থ্য যেমন ভাল রাখে, তেমনই দুধ স্যালাইভা উত্পাদনে সাহায্য করে।

 

ডিহাইড্রেশন:

দুধ শরীর রি-হাইড্রেট করতে সাহায্য করে। যদি ডিহাইড্রেশনের সমস্যায় ভোগেন তাহলে এক গ্লাস দুধ খেয়ে নিন। অনেকটা সুস্থ বোধ করবেন।

 কোষ্ঠকাঠিন্য:

যদি আপনি কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা ভোগেন ও ডেয়ারি প্রডাক্টে অ্যালার্জি না থাকে তা হলে রাতে ঘুমনোর আগে এক গ্লাস গরম দুধ খান।

 প্রি মেনস্ট্রুয়াল সিন্ড্রোম:

শরীরে ভিটামিন ডি ও ক্যালসিয়ামের মাত্রা ঠিক থাকলে প্রি মেনস্ট্রুয়াল সিন্ড্রোমের সমস্যা হয়। তাই পিরিয়ডের সময় পেট ব্যথা, অ্যাসিডিটির সমস্যা হলে খেয়ে নিন এক গ্লাস দুধ।

 স্ট্রেস:

যদি অতিরিক্ত স্ট্রেসে ভোগেন তাহলে রাতে ঘুমনোর আগে হালকা গরম দুধ খান। দুধে থাকা এসেনশিয়াল ভিটামিন ও মিনারেল ফিটনেস বাড়ায়, স্ট্রেস দূরে রাখতে সাহায্য করে।






ধর্ষণের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড সংসদে বিল পাস

জাতীয় সংসদে বক্তব্য রাখছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ছবি : ফোকাস বাংলা

 

ধর্ষণের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ডের বিধান রেখে জাতীয় সংসদে পাস হলো ‘নারী ও শিশু নির্যাতন দমন (সংশোধন) বিল-২০০০’। এতে বিদ্যমান আইনে থাকা ‘ধর্ষিতা’ শব্দটির বদলে ‘ধর্ষণের শিকার’ শব্দ যুক্ত করা হয়েছে। মহিলা ও শিশুবিষয়ক প্রতিমন্ত্রী ফজিলাতুন নেসা ইন্দিরা গতকাল মঙ্গলবার সংসদে বিলটি পাসের প্রস্তাব করলে তা কণ্ঠভোটে পাস হয়।

ধর্ষিতা শব্দটি লিঙ্গ বৈষম্যের পরিচায়ক বলে বিভিন্ন সময়মতো আসার প্রেক্ষাপটে বিলে ‘ধর্ষণের শিকার’ শব্দবন্ধ দিয়ে ‘ধর্ষিতা’ শব্দটি প্রতিস্থাপনের সুপারিশ করেছিল সংসদীয় কমিটি। মূল আইনের ৯ (২) ধারাসহ কয়েক জায়গায় ‘ধর্ষিতা’ শব্দটি বাদ দিয়ে ‘ধর্ষণের শিকার’ শব্দটি যুক্ত করা হয়েছে।

দেশ জুড়ে ধর্ষণ ও নারী নির্যাতনবিরোধী আন্দোলন এবং ধর্ষণকারীদের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ডের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে সরকার আইনটি সংশোধনের উদ্যোগ নেয়। সংসদ অধিবেশন না থাকায় সংশোধিত আইন কার্যকর করতে গত ১৩ অক্টোবর রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ ‘নারী ও শিশু নির্যাতন দমন (সংশোধন) অধ্যাদেশ-২০০০’ জারি করেন। পরে সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতা অনুযায়ী ৮ নভেম্বর আইনে পরিণত করতে অধ্যাদেশটি সংসদে তোলেন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক। একইদিনে সেটি বিল আকারে সংসদে তোলেন মহিলা ও শিশুবিষয়ক প্রতিমন্ত্রী। পরে পরীক্ষা করে সংসদে রিপোর্ট দেওয়ার জন্য বিলটি সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটিতে পাঠানো হয়। ২০০০ সালের নারী ও শিশু নির্যাতন

দমন আইনের ৯ (১) উপধারায় বলা ছিল ‘যদি কোনো পুরুষ কোনো নারী বা শিশুকে ধর্ষণ করেন, তাহলে তিনি যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদণ্ডে দণ্ডিত হবেন এবং এর অতিরিক্ত অর্থদণ্ডেও দণ্ডিত হবেন।’ বিলে মূল আইনের খসড়ার ৯ (১) উপধারায় ‘যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদণ্ড’ শব্দগুলোর পরিবর্তে ‘মৃত্যুদণ্ড বা যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদণ্ড’ শব্দগুলো প্রতিস্থাপন করা হয়েছে।

আইনের ৯ (৪) (ক) উপধারায় ছিল ‘যদি কোনো ব্যক্তি কোনো নারী বা শিশুকে ধর্ষণ করে মৃত্যু ঘটানোর বা আহত করার চেষ্টা করেন, তাহলে ঐ ব্যক্তি যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদণ্ডে দণ্ডিত হবেন এবং এর অতিরিক্ত অর্থদণ্ডেও দণ্ডিত হবেন।’ এই উপধারা সংশোধন করে পাশ হওয়া বিলে ‘যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদণ্ড’-এর পরিবর্তে ‘মৃত্যুদণ্ড বা যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদণ্ড’ শব্দগুলো যোগ করা হয়েছে।

আকাশপথে দুর্ঘটনা ঘটলে ক্ষতিপূরণ ছয়গুণ

আকাশপথে পরিবহনের সময় দুর্ঘটনায় যাত্রী আহত বা নিহত হলে এবং ব্যাগেজ নষ্ট বা হারিয়ে গেলে প্রায় ছয়গুণ ক্ষতিপূরণ দেওয়ার বিধান রেখে গতকাল সংসদে একটি বিল পাশ হয়েছে। বিদ্যমান আইনে আকাশপথে পরিবহনের সময় যাত্রীর মৃত্যু বা আঘাতপ্রাপ্ত হলে ক্ষতিপূরণ ছিল ২০ লাখ ৩৭ হাজার ৬০০ টাকা। নতুন আইনে সেটা বাড়িয়ে ১ কোটি ১৭ লাখ ৬২ হাজার ৩৩৪ টাকা হয়েছে। গতকাল সংসদে এ সম্পর্কিত ‘আকাশপথে পরিবহন (মন্ট্রিল কনভেনশন) বিল-২০২০’ বিলটি বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন প্রতিমন্ত্রী মাহবুব আলী পাশের প্রস্তাব করলে তা কণ্ঠভোটে পাশ হয়।

নতুন আইন কার্যকর হলে ফ্লাইট বিলম্বের কারণে পরিবহনকারীর দায় ২০ ডলারের পরিবর্তে ৫ হাজার ৭৩৪ ডলার, ব্যাগেজ বিনষ্ট বা হারানোর জন্য প্রতি কেজিতে ২০ ডলারের পরিবর্তে ১ হাজার ৩৮১ ডলার এবং কার্গো বিমানের মালামাল বিনষ্ট বা হারানোর জন্য প্রতি কেজিতে ২০ ডলারের পরিবর্তে ২৪ ডলার নির্ধারণ করা হয়েছে।

যাত্রীর মৃত্যুর ক্ষেত্রে তার সম্পত্তির বৈধ প্রতিনিধিত্বকারী ব্যক্তিদের মধ্যে এ আইনের বিধানের আলোকে ক্ষতিপূরণের অর্থ ভাগ করা যাবে। সংশ্লিষ্ট উড়োজাহাজ পক্ষ বা বিমাকারী প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে আলোচনার ভিত্তিতে অথবা আদালতের মাধ্যমে ক্ষতিপূরণ আদায় করা যাবে।


ইত্তেফাক/ইউবি

শীর্ষ নির্বাচনী কর্মকর্তাকে বরখাস্ত করলেন ট্রাম্প

 

যুক্তরাষ্ট্রের শীর্ষ নির্বাচনী কর্মকর্তা ক্রিস ক্রেবস।

যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচনে কারচুপি নিয়ে ডোনাল্ড ট্রাম্পের মতের বিরোধিতা করায় শীর্ষ একজন নির্বাচনী কর্মকর্তাকে বরাখাস্ত করা হয়েছে।

মঙ্গলবার প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প জানিয়েছেন, নির্বাচনের বিশ্বাসযোগ্যতা নিয়ে 'অত্যন্ত ভুল' মন্তব্য করার জন্য তিনি সাইবার সিকিউরিটি এবং ইনফ্রাসট্রাকচার সিকিউরিটি এজেন্সি (সিসা) প্রধান ক্রিস ক্রেবসকে বরখাস্ত করেছেন।

যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচনে হারলেও পরাজয় মেনে নিতে অস্বীকৃতি জানিয়েছেন ট্রাম্প এবং কোনরকম তথ্য প্রমাণ ছাড়াই নির্বাচনে ব্যাপক কারচুপির অভিযোগ তুলেছেন।

তবে এই নির্বাচন যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে 'সবচেয়ে সুরক্ষিত' নির্বাচন হয়েছে বলে জানিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচনী কর্মকর্তারা।

ইত্তেফাক/এআর

Monday, November 16, 2020

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বললেন, তিনি করোনায় আক্রান্ত নন

 

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল। ফাইল ছবি

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল মহামারী করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত নন। রবিবার সন্ধ্যায় তিনি নিজেই এ তথ্য জানিয়েছেন।

তিনি বলেন, আজ (রবিবার) রাজারবাগ পুলিশ হাসপাতালে গিয়েছিলাম। সেখানে ২ ঘণ্টা ছিলাম। সেখানে পরীক্ষা নিরীক্ষা শেষে চিকিৎসকরা জানিয়েছেন করোনা রিপোর্ট নেগেটিভ।

এর আগে রবিবার বিকালে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ জনসংযোগ কর্মকর্তা শরীফ মাহমুদ অপু জানিয়েছিলেন, রবিবার গণভবনে প্রধানমন্ত্রীর উপস্থিতিতে কোস্টগার্ডের একটি অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার কথা ছিল স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল ও সিনিয়র সচিব মোস্তাফা কামাল উদ্দিন স্যারের। তবে প্রধানমন্ত্রীর অনুষ্ঠানে যাওয়ার ২৪ ঘণ্টা আগে কোভিড-১৯ টেস্ট করাতে হয়। সেজন্য শনিবার তারা আইইডিসিআর-এ নমুনা দেন। রাতে রিপোর্ট পাওয়ার পর জানা যায়, তারা দুজনেই করোনা পজিটিভ। তাই তারা রবিবারের অনুষ্ঠানে আর অংশ নেননি।

তিনি আরও বলেন, তাদের দুজনের কারোরই করোনা সংক্রান্ত কোনও উপসর্গ দৃশ্যমান নেই। তারা স্বাভাবিক কাজকর্মই করে আসছিলেন। কিন্তু রিপোর্ট পজিটিভ আসায় তারা দুজনেই আইসোলেশনে আছেন।

অপু আরও জানান, আজ স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আবার রাজারবাগ পুলিশ হাসপাতালে নমুনা দিয়েছেন। এখনো ফলাফল পাওয়া যায়নি।

ইত্তেফাক/এসআই

'শিগগিরই বাংলাদেশের হিজড়া জনগোষ্ঠী পারিবারিক সম্পত্তির ভাগ পাবে'

 

শিগগিরই বাংলাদেশের হিজড়া জনগোষ্ঠী পারিবারিক সম্পত্তির ভাগ পাবে। ছবি: সংগৃহীত

শিগগিরই বাংলাদেশের হিজড়া জনগোষ্ঠী বা তৃতীয় লিঙ্গের মানুষ বাবা-মায়ের সম্পত্তির সমান ভাগ পাবে। বাংলাদেশের আইনমন্ত্রী রবিবার এই কথা বলেছেন।

হিজড়া জনগোষ্ঠীর জন্য সম্পত্তির অধিকার নিশ্চিত করতে সরকারের শীর্ষ পর্যায় থেকেও নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। গত সোমবার মন্ত্রিসভার বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এই নির্দেশনা দিয়েছেন।

আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বার্তা সংস্থা এএফপি'কে বলেছেন, আমরা ইসলামিক শরিয়া আইন মোতাবেক একটি আইন বাস্তবায়নের চেষ্টা করছি এবং আমাদের সংবিধান হিজড়া পরিবারের সদস্যের সম্পত্তি অধিকার নিশ্চিত করবে।

সংসদে বিলটি এখনও প্রস্তাব করা হয়নি তবে তারা এটি সহজেই পাস হবে বলে আশা করা হচ্ছে।

গত বছর বাংলাদেশে হিজড়াদের ভোট দেওয়ার জন্য নিবন্ধন করার অনুমতি দেয়া হয়। এছাড়া গত মাসে বাংলাদেশে প্রথম হিজড়াদের জন্য মাদরাসা চালু করা হয়।

অধিকার কর্মীরা এই পদক্ষেপকে স্বাগত জানালেও তাদের সংশয় এই আইন তাদের পরিবার থেকে মানা হবে কিনা।

হিজড়াদের অধিকার রক্ষার গ্রুপ সাদাকালোর প্রধান অনন্যা বনিক (৪০) বলেন, একজন কর্মী হিসেবে এই ইস্যু এখন ফোকাস হচ্ছে তাতে আমি খুশী। তবে এটা বৈধতা পাওয়ার চেয়ে পুরো সমাজের এটি পরিবর্তন আনা প্রয়োজন। ইয়াহু

ইত্তেফাক/এসআর

ইথিওপিয়ায় বাসে উঠেই গুলি, নিহত ৩৪

 

ইথিওপিয়ায় বাসে উঠেই গুলি, নিহত ৩৪

ইথিওপিয়ার পশ্চিমাঞ্চলে একটি যাত্রীবাহী বাসে গুলির ঘটনা ঘটেছে। এতে অন্তত ৩৪ জনকে হত্যা করেছে বন্দুকধারীরা। গতকাল রবিবার (১৫ নভেম্বর) দেশটির মানবাধিকার সংস্থা ইথিওপিয়ান হিউম্যান রাইটস কমিশন (ইএইচআরসি) এ তথ্য জানিয়েছে। খবর রয়টার্স।

এক বিবৃতিতে ইএইচআরসি জানায়, গত শনিবার স্থানীয় সময় রাতে দেশটির দেবাট প্রশাসনিক অঞ্চল তবনিশানজুল-গুমুজে এ হামলার ঘটনা ঘটে। এতে অন্তত ৩৪ জন নিহত হয়েছেন। নিহতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে। এই হামলার সঙ্গে ইথিওপিয়া ও টিপিএলএফ বাহিনীর লড়াইয়ের কোনো যোগসূত্র আছে কি-না, তাৎক্ষণিকভাবে তা জানা যায়নি।

বিবৃতিতে ইএইচআরসি আরও জানায়, তবনিশানজুল-গুমুজে হামলার ঘটনা ছাড়াও অন্য তিন এলাকায় এ ধরনের হামলার খবর পাওয়া গেছে। এছাড়া দেশটিতে চলমান সংঘাতের মুখে নিরাপদে আশ্রয় নেয়া লোকদের ওপরও হামলা চালানো হয়েছে।

ইত্তেফাক/টিআর

মালয়েশিয়ায় দুই লাখ বাংলাদেশির বৈধতার সুযোগ

 মানবজমিন: মালয়েশিয়া সরকার ঘোষিত অবৈধ অভিবাসীদের বৈধকরণ প্রক্রিয়া আজ থেকে শুরু হচ্ছে। চলবে আগামী বছরের ৩০শে জুন অবধি। দীর্ঘ সাত মাসের ওই কর্মযজ্ঞে দুই লক্ষাধিক বাংলাদেশি বৈধতার সুযোগ গ্রহণ করতে পারবেন বলে আশা করছেন দেশটির অভিবাসী বাংলাদেশিরা। বাংলাদেশসহ ১৫ রাষ্ট্রের অনিয়মিত নাগরিকদের বৈধতার সুযোগ দিচ্ছে মালায়েশিয়ার নতুন নেতৃত্ব। কুয়ালালামপুর বলছে, এ কর্মসূচির জন্য কোনো এজেন্ট বা ভেন্ডর নেই। শুধু নিয়োগকর্তা বা কোম্পানি অবৈধ কর্মীদের নামসহ ইমিগ্রেশন নির্ধারিত ই-মেইলে আবেদন পাঠাবে। ব্যক্তি নিজে কিংবা কথিত সিন্ডিকেটের মাধ্যমে এবার বৈধতার সুযোগ নেই। মালয়েশিয়ায় নিযুক্ত বাংলাদেশের ভারপ্রাপ্ত হাইকমিশনার খুরশেদ আলম খাস্তগীরের সঙ্গে আলাপে গতকাল তিনি মানবজমিনকে বলেন, শ্রমশক্তির অন্যতম প্রধান গন্তব্য মালয়েশিয়া।

দেশটিতে অবৈধভাবে অবস্থানরত বাংলাদেশসহ ১৫ দেশের নাগরিকদের (সাধারণকর্মী) চার ক্যাটাগরিতে বৈধতা প্রদানের কর্মসূচি হাতে নিয়েছেন মালয়েশিয়ার সরকার। বৈধতার এই খবরে আগের মতোই দেশি-বিদেশি অনেক প্রতারক চক্র, দালাল ও এজেন্ট সক্রিয় হয়ে উঠেছে। তারা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমসহ বিভিন্নভাবে অভিবাসীদের মাঝে লোভনীয় অফার ও অপপ্রচার চালাচ্ছে। এদের অফার এবং অপপ্রচারে কেউ যাতে বিভ্রান্ত বা প্রতারিত না হোন- এজন্য হাইকমিশন আগাম নানামুখী সচেতনতামূলক প্রচারণা চালাচ্ছে। এরইমধ্যে একটি গণনোটিশ জারি করা হয়েছে। ভারপ্রাপ্ত হাইকমিশনার বলেন, বৈধতার জন্য অপরিহার্য পাসপোর্ট নিয়েও দুষ্টচক্র সক্রিয় রয়েছে এমন অভিযোগ আসছে। তবে মিশন এদের ঠেকাতেও এরইমধ্যে পাল্টা পদক্ষেপ নিয়েছে। কাঙ্ক্ষিত ব্যক্তির পাসপোর্টপ্রাপ্তি নির্বিঘ্ন এবং সহজতর করতে ঢাকার দৃষ্টি আকর্ষণ করা হয়েছে বলেও জানান তিনি। দূতাবাসে কনস্যুলার ও শ্রম বিভাগ দেখভালের দায়িত্বে নিয়োজিত কর্মকর্তারা অবশ্য দাবি করেন, পাসপোর্ট অধিদপ্তরের সক্রিয়তায় চলমান করোনা মহামারির মধ্যে প্রায় লক্ষাধিক পাসপোর্ট ইস্যু এবং বিতরণ করেছে বাংলাদেশ মিশন। গত মে মাস থেকে গড়ে প্রতিমাসে ১২-১৫ হাজার পাসপোর্ট প্রদান সম্ভব হয়েছে বলে দাবি তাদের। তবে এখন বিশালসংখ্যক পাসেপোর্টের আবেদন ঝুলে আছে জানিয়ে তারা বলেন, বৈধতার ঘোষণায় পাসপোর্টের আবেদনের চাপ অনেকাংশে বেড়েছে। যেহেতু ঢাকায় পাসপোর্ট প্রিন্ট হয় সে ক্ষেত্রে এ বিষয়ে পাসপোর্ট অধিদপ্তরের সর্বাত্মক সহযোগিতা পাওয়া জরুরি। তা না হলে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে বৈধতার আবেদন করার ক্ষেত্রে বাংলাদেশিরা পিছিয়ে পড়বে। এতে বৈধতা প্রত্যাশীদের দুর্ভোগ এবং অনিশ্চয়তা যেমন বাড়বে তেমনি হাইকমিশন এবং পাসপোর্ট অধিদপ্তরে দালালচক্রের উৎপাতও বেড়ে যাবে। উদ্ভূত পরিস্থিতিতে পাসপোর্ট ইস্যু এবং বিতরণ কার্যক্রম দ্রুততর করার ওপর জোর দেন তারা। উল্লেখ্য, মালয়েশিয়ায় থাকা অবৈধ অভিবাসীদের মধ্যে যারা সর্বশেষ বৈধকরণের সুযোগ বঞ্চিত হবেন, তাদের নিশ্চিতভাবে জেল-জরিমানার মুখোমুখি হতে হবে। মালয়েশিয়ার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর ঘোষণা মতে, ২০২১ সালের ৩০শে জুনের (নির্ধারিত ওই সময়) মধ্যে যারা বৈধতার আবেদন করতে বা বৈধতা পেতে ব্যর্থ হবে তাদের বিরুদ্ধে ইমিগ্রেশন ডিপার্টমেন্ট কঠোর হবে। অবশ্যই তাদের তাড়িয়ে দেয়া হবে।

চার ক্যাটাগরিতে বৈধতা তবে শর্তও আছে: গত বৃহস্পতিবার অবৈধ অভিবাসীদের বৈধতা সংক্রান্ত কর্মসূচি গ্রহণের বিষয়ে আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেয় মালয়েশিয়া সরকার। যদিও এই সিদ্ধান্তটি অক্টোবরেই নেয়া হয়েছে। সেদিন এক বিশেষ বৈঠক শেষে মালয়েশিয়ার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী দাতুক সেরি হামজাহ বিন জায়নুদ্দিন গণমাধ্যমকে বলেন, অবৈধ অভিবাসী শ্রমিকদের বৈধতা দেয়াসহ দু’টি পরিকল্পনা তারা
বাস্তবায়ন করতে যাচ্ছেন।

প্রথমত: অবৈধ অভিবাসী শ্রমিকদের বৈধভাবে কাজে নিয়োগ। দ্বিতীয়ত: তাদের নিজ নিজ দেশে স্বেচ্ছায় ফেরত যাওয়া। ২০২১ সালের ৩০শে জুন পর্যন্ত এই দু’টি কার্যক্রম চলবে জানিয়ে তিনি বলেন, প্রত্যাবাসন পরিকল্পনায় আওতায় অবৈধ অভিবাসীরা নির্দিষ্ট শর্তে মাতৃভূমিতে স্বেচ্ছায় ফিরে যাবেন। এতে মালয়েশিয়ার সরকার কোনো অতিরিক্ত ব্যয় করবে না বরং সরকার তাদের প্রত্যবাসনের বিষয়টি ফ্যাসিলিটেট বা নিশ্চিতে ব্যবস্থাপনা সংক্রান্ত সহায়তা করবে। মন্ত্রী জানান, যারা এবারের সুযোগটি গ্রহণ করতে আগ্রহী তাদের নিয়োগকর্তার মাধ্যমে ইমিগ্রেশন ডিপার্টমেন্ট ও পেনিনসুলার মালয়েশিয়া লেবার ডিপার্টমেন্টে যোগাযোগ করতে হবে। সেদিন মালয়েশিয়ার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী হামজাহ অবৈধ অভিবাসীদের বৈধতায় স্থানীয়দের কর্মসংস্থান হুমকির মুখে পড়ার আশঙ্কা নাকচ করে বলেন, আনুপাতিক হারে স্থানীয়দের কর্মসংস্থান নিশ্চিত করা আছে। শূন্যপদ পূরণেও স্থানীয়দের অগ্রাধিকার রয়েছে। দেশটিতে তিন ডি-শ্রেণির কাজে অবৈধ অভিবাসীদের নিয়োগ দেয়ার সুযোগ সব সময় রয়েছে জানিয়ে কুয়ালালামপুরের তরফে বলা হয়- বিপজ্জনক, কঠিন, পরিচ্ছন্নতার কাজে বিদেশিদের কাজের সুযোগ অবারিত। এবারেও তাদের নির্মাণ, উৎপাদন, চাষাবাদ ও কৃষি- এই চার ক্যাটাগরিতে বৈধতা দেয়া হবে। বাংলাদেশ মিশন প্রচারিত গণবিজ্ঞপ্তিতেও ওই চার ক্যাটাগরির কথা উল্লেখ করা হয়। বলা হয়- কন্সট্রাকশন, ম্যানুফ্যাকচারিং, প্লান্টেশন এবং এগ্রিকালচার- এই চার সেক্টরে দেশটিতে অবস্থানরত অবৈধ বাংলাদেশসহ ১৫ রাষ্ট্রের অভিবাসীকে শর্তসাপেক্ষে বৈধতা দেবে মালয়েশিয়া। বিভিন্ন দেশের ২০ থেকে ৩০ লাখ অবৈধ অভিবাসী মালয়েশিয়ায় অবস্থান করছেন বলে মনে করে অভিবাসন খাত নিয়ে কাজ করা এশিয়ার ২০টি দেশের আঞ্চলিক সংগঠন ক্যারাম এশিয়া। তবে বাংলাদেশের অবৈধ অভিবাসীর প্রকৃত পরিসংখ্যান তাদের হস্তগত হয়নি জানিয়ে বলা হয়- বাংলাদেশ কমিউনিটির ধারণা এ সংখ্যা কমপক্ষে দুই লাখ হবে।

মিথ্যা খবরে বিভ্রান্তিতে প্রবাসীরা: ওদিকে বৈধতা ঘোষণার ওই মুহূর্তে বাংলাদেশের আটকে পড়া মালয়েশিয়া প্রবাসীদের ফেরতে নতুন করে আবেদনের নির্দেশনা জারি হওয়া সংক্রান্ত একটি ভুয়া খবর চাউর হয়েছে। এতে বিভ্রান্তিতে পড়েছেন প্রবাসীরা। গত শুক্রবার এ নিয়ে বিভিন্ন গণমাধ্যমেও খবর ছাপা হয়। অবৈধ অভিবাসীদের বৈধতা ও নিজ দেশে ফিরতে মালয়েশিয়ার নির্দেশনা এবং সুখবর- বিষয়ক ওই খবরে বলা হয়, বাংলাদেশে আটকে পড়া প্রবাসীদের মালয়েশিয়ায় ফিরতে নতুন করে আবেদন করতে হবে। আবেদনটি বিবেচনার ভার একান্তভাবে মালয়েশিয়ান কর্তৃপক্ষের ওপর ন্যস্ত। সেই ভুয়া খবরে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী দাতুক সেরি হামজা বিন জায়নুদ্দিনকেও উদ্ধৃত করা হয় বিশ্বাসযোগ্যতা বাড়াতে। দায়িত্বহীন ওই সংবাদ পরিবেশনে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন মালয়েশিয়াস্থ প্রবাসী বাংলাদেশিরা। একাধিক প্রবাসী এমন রিপোর্টের সত্যতা নিয়ে প্রশ্ন তুলে বাংলাদেশ মিশনের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন। যার প্রেক্ষিতে শনিবার মিশন গণ-নোটিশ জারি করে বলেও দাবি করা হয়েছে।

আমাদের সময়

আমি আমির হতে চাইনি, মুরব্বিরা আমাকে দায়িত্ব দিয়েছেন: আল্লামা বাবুনগরী


 ডেস্ক রিপোর্ট: নিজে থেকে নয়, বরং সংগঠনের মুরব্বিরাই দায়িত্ব দিয়েছেন বলে জানিয়েছেন হেফাজতে ইসলামের নবনির্বাচিত আমির আল্লামা জুনায়েদ বাবুনগরী।আওয়ার ইসলাম

আজ রোববার দুপুরে চট্টগ্রামের হাটহাজারী দারুল উলুম মঈনুল ইসলাম হাটহাজারী মাদরাসায় ১৫১ সদস্যর কমিটি ঘোষণা করেছে সংগঠনটি। এতে, আল্লামা জুনায়েদ বাবুনগরীকে আমির ঘোষণা করা হয়েছে। আর সংগঠনটির নতুন মহাসচিবের দায়িত্ব পেয়েছেন বিগত কমিটির ঢাকার আমির আল্লামা নূর হোসেন কাসেমী।

আমির নিযুক্ত হওয়ার পর আল্লামা বাবুনগরী বলেন, আমি আমির হতে চাইনি। সংগঠনে যারা সিনিয়র আছেন তারা আমাকে দায়িত্ব দিয়েছেন। আমি আমার দায়িত্ব অবশ্যই নিষ্ঠার সাথে পালন করার চেষ্টা করবো।

তিনি আরও বলেন, যারা ইসলাম বিরোধী, যারা কাদিয়ানী তাদের বিরুদ্ধে হেফাজতের যে আন্দোলন- সেই আন্দোলন অব্যাহত থাকবে। ইসলামের বিরোধীতাকারীদের যেকোনভাবেই রুখে দেয়া হবে। একইসাথে হেফাজতে ইসলামের আন্দোলনে সবাইকে পাশে থাকার আহ্বানও জানান তিনি।

রোববার সকাল ১০টা থেকে শুরু হওয়া সম্মেলনে মাদ্রাসার শিক্ষা ভবনের তৃতীয় তলায় সারা দেশ থেকে সংগঠনটির প্রায় ৪০০ প্রতিনিধি অংশ নেন। এতে সভাপতিত্ব করেছেন আল্লামা শফীর জীবদ্দশায় হেফাজত থেকে পদত্যাগকারী সংগঠনটির সিনিয়র নায়েবে আমীর আল্লামা মুহিব্বুল্লাহ বাবুনগরী।

সম্মেলনে আল্লামা মুহিবুল্লাহ বাবুনগরীর সভাপতিত্বে ১২ সদস্যদের সাব কমিটি হেফাজতের নতুন এই কমিটির প্রস্তাব দেন। কমিটিতে ৩২ জন নায়েবে আমির, ৪ জন যুগ্ম মহাসচিব, ১৮ জন সহকারী মহাসচিবের পদ ঘোষণা করা হয়েছে।

৩২ জন নায়েবে আমীর হলেন, ১.মাওলানা নূরুল ইসলাম জিহাদী, ২. মাওলানা আতাউল্লাহ হাফেজ্জী, ৩. মাওলানা নুরুল ইসলাম ওলিপুরী, ৪. মাওলানা সালাহ উদ্দীন নানুপুরী, ৫. মাওলানা শেখ আহমদ হাটহাজারী, ৬. মাওলানা আহমদুল্লাহ পটিয়া, ৭. ড. আহমদ আবদুল কাদের, ৮. মাওলানা আবদুল হামিদ মধুপুরী। ৯. মাওলানা আরশাদ রাহমানী, ১০. মাওলানা মাহফুজুল হক, ১১, মাওলানা মুহিবুল হক গাছবাড়ী, ১২. মাওলানা খালেদ সাইফুল্লাহ সাদী, ১৩. মাওলানা শায়খ সাজিদুর রহমান, ১৪. মাওলানা আবদুর রব ইউসুফী, ১৫. মাওলানা ইয়াহইয়া হাটহাজারী, ১৬. মাওলানা আবদুল আউয়াল, ১৭. মাওলানা বাহা উদ্দীন জাকারিয়া। ১৮. ড. আফম খালিদ হোসেন, ১৯. মাওলানা সারওয়ার কামাল আজিজী, ২০. মাওলানা হাবিবুর রহমান কাসেমী নাজিরহাট, ২১. মুফতি জসিম উদ্দীন হাটহাজারী, ২২. মাওলানা তাজুল ইসলাম পোরশা, ২৩.মাওলানা আনোয়ারুল কারীম যশোর, ২৪. মাওলানা মুশতাক আহমদ খুলনা। ২৫. মাওলানা রশীদ আহমদ কিশোরগঞ্জ, ২৬. মাওলানা জাফরুল্লাহ খান, ২৭. মাওলানা নুরুল ইসলাম খান সুনামগঞ্জ, ২৮. মাওলানা হাবিবুর রহমান, লালবাগ, ২৯. মাওলানা ফুরকান উল্লাহ খলীল, ৩০. মাওলানা নেজাম উদ্দীন নোয়াখালী, ৩১. মাওলানা মুহাম্মদ ইউনুস, রংপুর, ৩২. মাওলানা জাহিদুল্লাহ বিন ইউনুস।

যুগ্মমহাসচিব- মাওলানা জুনায়েদ আল হাবিব, মাওলানা মামুনুল হক, মাওলানা লোকমান হাকিম, মাওলানা নাসির উদ্দিন মুনির। সহকারি মহাসচিব- মাওলানা ফজলুল করীম কাসেমী, মাওলানা সাখাওয়াত হোসাইন খুলনা, মাওলানা খুরশিদ আলম কাসেমী, মাওলানা মনঞ্জুরুল ইসলাম আফেন্দি, মাওলানা খালেদ সাইফুল্লাহ আইয়ুবী, মাওলানা আব্দুল বাসেত খান, মাওলানা আশরাফ আলী নিজামপুরী, মাওলানা মাহমুদুল হাসান ফাতেহপুরী, মাওলানা মুফতি আজহারুল ইসলাম, মুফতি রহিমুল্লাহ কাসেমী, মাওলানা হাবিবুল্লাহ মিয়াজি, মাওলানা মূসা বিন ইজহার, মাওলানা জাফর আহমদ ভাটুয়া, মাওলানা হাবিবুল্লাহ আজাদী, মাওলানা শফিক উদ্দিন, মাওলানা জসিমুদ্দিন লালবাগ, মাওলানা জালাল উদ্দিন আহমাদ, মাওলানা হাসান জামিল।

সাংগঠনিক সম্পাদক- মাওলানা আজিজুল হক ইসলামাবাদী, সহকারী সাংগঠনিক সম্পাদক- মাওলানা মুজিবুর রহমান হামিদী, মুফতি সাখাওয়াত হোসাইন রাজী, মাওলানা মাসউদুল করীম টঙ্গী, মাওলানা মীর মুহাম্মদ ইদ্রিস, মাওলানা শামসুল ইসলাম জিলানী, মুফতি ওমর ফারুক, মাওলানা আতাউল্লাহ আমেনী ঢাকা, মাওলানা আফিমুল হক হবিগঞ্জ, মাহমুদলি আলম রংপুর।

অর্থ সম্পাদক- মুফতি মুনির হোসাইন কাসেমী, সহকারী অর্থ সম্পাদক- মাওলানা হাফেজ মুহাম্মদ ফয়সাল, মাওলানা লোকমান মাজহারী, মাওলানা মুহাম্মদ আহসান উল্লাহ, মাওলানা মুহাম্মদ ইলিয়াস হামেদী। প্রচার সম্পাদক- মাওলানা জাকারিয়া নোমান ফয়জী, সহকারী প্রচার সম্পাদক- মাওলানা মুহাম্মদ ইয়াকুম ওসমানী, মাওলানা ফয়সাল অঅহমদ মোহাম্মদপুর ঢাকা, মুফতি শরীফুল্লাহ, মাওলানা ফেরদাউসুর রহমান নারায়ণগঞ্জ, হাফেজ সায়েম উল্লাহ।

শিক্ষা ও সংস্কৃতি সম্পাদক- মুফতি হারুন ইজহার। সহকারী শিক্ষা ও সংস্কৃতি সম্পাদক- মাওলানা জুনায়েদ বিন জালাল। সাহিত্য ও প্রশিক্ষণ সম্পাদক- মাওলানা হারুন আজিজী নদভী, মাওলানা মাহবুবুর রহমান হামিদ। সমাজ কল্যাণ সম্পাদক- মুফতি কুতুবুদ্দিন নানুপুরী, সহকারী সমাজ কল্যাণ সম্পাদক, মাওলানা হাফেজ সালামত উল্লাহ। আইন বিষয়ক সম্পাদক- অ্যাডভোকেট মাওলানা শাহিদুল পাশা চৌধুরী (সাবেক এমপি), সহকারী আইন বিষয়ক সম্পাদক- অ্যাডভোকেট নিজামুদ্দিন।

দাওয়াহ সম্পাদক- মাওলানা নাজমুল হাসান, সহকারী দাওয়াহ সম্পাদক- মাওলানা মুশতাকুন্নবী, আহমদ আলী কাসেমী। তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক- মাওলানা ওবায়দুর রহামান খান নদভী। ত্রাণ ও পুনর্বাসন সম্পাদক- মুফতি মুহাম্মদ আলী। সহকারী ত্রাণ ও পুনর্বাসন সম্পাদক- মাওলানা জাকারিয়া মাদানী, মাওলানা গাজী ইয়াকুব। ছাত্র ও যুব বিষয়ক সম্পাদক- মাওলানা হাফেজ মুহাম্মদ খুবায়েব। সহকারী ছাত্র ও যুব বিষয়ক সম্পাদক- মাওলানা জিয়াউল হুসাইন। আন্তর্জাতিক সম্পাদক- হেলাল উদ্দিন নানুপুরী, সহকারী আন্তর্জাতিক সম্পাদক- আনোয়া শাহ আজহারী, আব্দুল কাদের সালেহ লন্ডন, মাওলানা আব্দুস সালাম পাটওয়ারী, মাওলানা শুয়াইব আহমদ, মাওলানা রফিক আহমদ নিউয়ার্ক, মাওলানা গোলাম কিবরিয়া লন্ডন।

বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সম্পাদক- মাওলানা ড. নুরুল আবছার আজহারী, সহকারী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সম্পাদক- মুফতি হুমায়ুন কবির চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়। দফতর সম্পাদক- মাওলানা হাফেজ মুহাম্মদ তৈয়ব, সহকারী, দফতর সম্পাদক- আবু তাহের ওসমানী, মাওলানা সিদ্দিকুল ইসলাম তোফায়েল।

সদস্য- মাওলানা আবু তাহের নদভী পটিয়া, মুফতি কেফায়েত উল্লাহ হাটহাজারী, মাওলানা আজিজুল হক আল মাদানী, মাওলানা আলী ওসমান, মুফতি বশিরুল্লাহ, মুহাম্মদ শফি বভুয়া, আবুল হোসাইন সাতকানিয়া, হাফেজ ইলিয়াস হামেদী, আনওয়ারুল আলম চিরিঙ্গা, শেখ মুজিবুর রহমান, আব্দুর রহমান কাসেমী বিবাড়িয়া, কারী জহিরুল ইসলাম, জামিল আহমদ চৌধুরী মৌলভীবাজার, বশির আহমদ মুন্সিগঞ্জ, তাফাজ্জুল হক আজিজ সুনামগঞ্জ, আলী আকবর সাভার, আবু আব্দুর রহিম নরসিংদী, আব্দুল কুদ্দুস মানিকনগর, মুফতি আবু সাঈদ ফরিদাবাদ মাদরাসা, এনামুল হক আলমাদানী, আব্দুল মুবিন, মুহাম্মদ উল্লাহ জামি, রফিকুল ইসলাম মাদানী, হাফেজ শুয়াইব মাক্কি, নূর হুসাইন নুরানী, মাওলানা আব্দুল মান্নান আম্বরশাহ, মাওলানা হাবিবুল্লাহ মাহমুদ কাসেমী, মাওলানা রাশেদ বিন নূর, মাওলানা সাঈদ নূর।

এর আগে এদিন সকাল সাড়ে ১০টায় দারুল উলুম হাটহাজারী মাদরাসায় সংগঠনটির কাউন্সিল শুরু হয়। তাতে প্রায় সাড়ে ৩’শ কেন্দ্রীয় শীর্ষ মুরুব্বিরা উপস্থিত ছিলেন।

আমাদের সময়

Sunday, November 15, 2020

ব্যাংকে হিসাব খোলা এখন আরও সহজ

 

  • ব্যাংক হিসাব খুলতে নতুন গ্রাহককে পরিচয় করিয়ে দেওয়ার (ইন্ট্রোডিউসার) বাধ্যবাধকতা তুলে দেওয়া হয়েছে।
  • করোনাভাইরাসের সংক্রমণের মধ্যে নতুন গ্রাহককে পরিচয় করে দেওয়ার এই নীতি থেকে সরে এসেছে ব্যাংকগুলো। এ কারণে পরিচয়দানকারী ছাড়াই ঘরে বসে নতুন হিসাব খোলা যাচ্ছে।
  • নতুন ব্যাংক হিসাব খোলার ক্ষেত্রে গ্রাহকদের যে ভোগান্তিতে পড়তে হতো, তা কেটে গেছে। ফলে ব্যাংক হিসাব খোলা অনেক বেড়ে গেছে।


কোনো ব্যাংকে নতুন হিসাব খুলতে গেলে সেই ব্যাংকের কাছে আপনি অচেনা। তাই কোনো ব্যাংকে হিসাব খুলতে গেলে ওই ব্যাংকেরই কোনো গ্রাহককে আপনার পরিচয়দানকারী বা ইন্ট্রোডিউসার হতে হয়। ব্যাংক হিসাব খোলার ক্ষেত্রে এ বিধান চলে আসছে দীর্ঘদিন ধরে। এ শর্তের কারণে অনেক মানুষের ব্যাংক হিসাব খুলতে না পেরে ব্যাংক থেকে ফিরে যাওয়ার ঘটনা ঘটেছে।

করোনাভাইরাসের সংক্রমণের মধ্যে নতুন গ্রাহককে পরিচয় করে দেওয়ার এই নীতি থেকে সরে এসেছে ব্যাংকগুলো। এ কারণে পরিচয়দানকারী ছাড়াই ঘরে বসে নতুন হিসাব খোলা যাচ্ছে। ফলে নতুন ব্যাংক হিসাব খোলার ক্ষেত্রে গ্রাহকদের যে ভোগান্তিতে পড়তে হতো, তা কেটে গেছে। ফলে ব্যাংক হিসাব খোলা অনেক বেড়ে গেছে।

জানতে চাইলে অবসরপ্রাপ্ত সরকারি কর্মকর্তা ফরিদুল আলম তাঁর নিজের ব্যাংক হিসাব খোলার অভিজ্ঞতা তুলে ধরে প্রথম আলোকে বলেন, ‘সরকারি চাকরির সুবাদে সরকারি ব্যাংকে হিসাব ছিল। একটু উন্নত সেবার জন্য ২০১৫ সালে একটি বেসরকারি ব্যাংকে যাই। কিন্তু ওই ব্যাংকে আমার পরিচিত কোনো গ্রাহক ছিল না। ফলে হিসাব খুলতে না পেরে বাধ্য হয়ে যেখানে আমার পরিচিত গ্রাহক ছিল, সেই ব্যাংকে যেতে হয়।’

ফরিদুল আলম ভাগ্যবান, অন্য ব্যাংকে তাঁর পরিচিত গ্রাহক ছিলেন। কিন্তু গ্রাহকদের পছন্দের ব্যাংকে সব সময় পরিচিত গ্রাহক মিলবে, এমনটা না-ও হতে পারে। তাই এই ভোগান্তি দূর করতে বাংলাদেশ ফিন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট চলতি বছরের জানুয়ারিতে গ্রাহক পরিচিতি-সম্পর্কিত (কেওয়াইসি) নতুন নীতিমালা জারি করে। তাতে সহজেই হিসাব খোলার পথ খুলে যায় ও হিসাব থেকে পরিচয় করিয়ে দেওয়ার বাধ্যবাধকতা তুলে নেওয়া হয়।

এখন জাতীয় পরিচয়পত্র থাকলেই সহজেই ব্যাংক হিসাব খোলা যাচ্ছে। এই পরিচয়পত্রের মাধ্যমেই গ্রাহক সম্পর্কে জানতে পারছে ব্যাংক। এ জন্য ব্যাংকগুলো অনলাইনের মাধ্যমে সহজেই হিসাব খুলতে পারছে। আর মোবাইলে আর্থিক সেবাদাতা (এমএফএস) প্রতিষ্ঠানগুলোও অনলাইনে হিসাব খোলার সুযোগ দিচ্ছে গ্রাহকদের। সবই হয়েছে দেশে করোনার কারণে সাধারণ ছুটি ঘোষণার পর।

জানতে চাইলে বাংলাদেশ ফিন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের (বিএফআইইউ) প্রধান আবু হেনা মোহা. রাজী হাসান প্রথম আলোকে বলেন, আর্থিক অন্তর্ভুক্তির আওতায় ব্যাংক হিসাব খোলার ক্ষেত্রে ব্যাংকের গ্রাহককে পরিচয় করিয়ে দেওয়ার বাধ্যবাধকতাটি তুলে দেওয়া হয়েছে। এর ফলে হিসাব খোলার ভোগান্তি কমে গেছে। এখন অনলাইনেই হিসাব খোলা যাচ্ছে।

জানা যায়, গত জুনে ঢাকা ব্যাংক ঘরে বসে অনলাইনে হিসাব খোলার সুবিধা চালু করে। অনলাইনে হিসাব খুললে ব্যাংকটি বাসায় পৌঁছে দিচ্ছে বিনা মূল্যে এটিএম কার্ড ও চেক বই। ব্যাংকটির প্রতিনিধি নতুন গ্রাহকদের বাসায় গিয়ে হিসাব খোলার ফরমে স্বাক্ষর সংগ্রহ করে আনছে। এই হিসাব খুলতে কোনো গ্রাহককে অন্য গ্রাহকের পরিচয় করিয়ে দিতে হচ্ছে না। পরিচয়পত্র, ছবি ও নমিনি থাকলেই চলছে।

ঢাকা ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এমরানুল হক বলেন, ‘আমরা গ্রাহক বাড়াতে কাজ করছি। এ জন্য সহজে হিসাব খোলার উদ্যোগ নিয়েছি। এতে অল্প সময়ে ভালো গ্রাহক মিলছে।’

রাষ্ট্রমালিকানাধীন সোনালী ব্যাংক গত জুলাইয়ে ‘সোনালী ই-সেবা’ নামের নতুন অ্যাপস চালু করেছে। এর ফলে এ অ্যাপের মাধ্যমে মুঠোফোনে ঘরে বসেই খোলা যাচ্ছে নতুন হিসাব। আর এই অ্যাপ থেকে টাকা স্থানান্তর, বিল পরিশোধ, সরকারি ভাতা, ভর্তুকি গ্রহণসহ ইন্টারনেট ব্যাংকিংয়ের সব সুবিধাও মিলছে।

বেসরকারি খাতে দেশীয় দি সিটি ব্যাংকও ঘরে বসে নিজের হিসাব নিজে খোলার জন্য ‘সিটি এখনই অ্যাকাউন্ট’ চালু করেছে। যেসব গ্রাহকের নিজের জাতীয় পরিচয়পত্র আছে, তাঁরা এই অ্যাপ ব্যবহার করে তাৎক্ষণিকভাবে হিসাব খুলতে পারছেন।
জানতে চাইলে দি সিটি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মাসরুর আরেফিন প্রথম আলোকে বলেন, যত সহজে ব্যাংক হিসাব খোলা যাবে, গ্রাহক তত বাড়বে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নিয়মনীতি মেনেই সহজে ব্যাংক হিসাব খোলার ব্যবস্থা করা হয়েছে। এতে নতুন গ্রাহকদেরও বেশ সাড়া মিলছে।

বেসরকারি খাতের মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক ঘরে বসে হিসাব খোলার সুযোগ দিতে ‘এমইজি’ নামের নতুন সেবা চালু করেছে। এর মাধ্যমে ঘরে বসেই ব্যাংকটিতে হিসাব খোলা যাচ্ছে।

মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সৈয়দ মাহবুবুর রহমান বলেন, আগে গ্রাহককে পরিচয় করিয়ে দেওয়ার বাধ্যবাধকতার কারণে অনেক ভালো গ্রাহক ব্যাংক থেকে চলে গেছেন। এখন পরিচয় করিয়ে দেওয়ার বিধানটি তুলে দেওয়ার পরও জাতীয় পরিচয়পত্র দিয়েই গ্রাহকের পরিচয় মিলছে। এর ফলে আর্থিক অন্তর্ভুক্তিতে বড় ধরনের সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে।

ব্যাংকের শাখায় না গিয়ে গ্রাহক সেবা দিতে ইসলামী ব্যাংক চালু করেছে 'সেলফিন' নামে ডিজিটাল হিসাব খোলার সুবিধা। এর মাধ্যমে ঘরে বসে জাতীয় পরিচয় পত্র দিয়েই এ হিসাব খোলা যাচ্ছে।

একইভাবে ব্যাংকের শাখায় না গিয়ে গ্রাহকেরা খুব সহজে যেকোনো জায়গা থেকে অনলাইনে সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের হিসাব খুলতে পারবেন। এজন্য ব্যাংকটি চালু করেছে ই-অ্যাকাউন্ট সেবা।

একইভাবে বেসরকারি খাতের আরও কয়েকটি ব্যাংক হিসাব খুলতে নতুন নতুন সেবা চালু করেছে। এর বেশির ভাগই এসেছে করোনাভাইরাস সংক্রমণের পর। এতে সহজেই গ্রাহক পাচ্ছে ব্যাংক।